Rahmatullah Tuhin

Blog

”I prefer scripts that deal with emotion and values” — Rahmatullah Tuhin

Rahmatullah Tuhin is a popular television director who has offered the audience a good number of plays over the last decade. Some of his notable directorial works include the 500-episode serial “Khonikaloy”, “Onno Shokal”, “Doito Roop”, “Nagorik Bunophool” and “Bodle Jaoar Somoy”. Recently the director had a chat with The Daily Star on his works and more. Excerpts:

What inspired you to become a director?

Tuhin: I was a member of little theatre and later joined Momtazuddin Ahmed’s troupe Theatre Arambag (now Theatre Bailey Road). I have been an active member of the group for over two decades. Going on, I developed a passion for direction. I jumped into television drama in the 1990s.

What genre of scripts do you prefer and how do you work on it?

Tuhin: I prefer realistic scripts that deal with love, emotion, social and familial values which audience can easily relate to. After selecting the script, I contact artistes and start working on it. In the case of drama serials, I try to keep at least 30 episodes in reserve before the due date of airing.

Tell us about the financial aspects of production.

Tuhin: For drama serials, I receive episode-wise payment and for single-episode plays, producers give me remuneration. Sometimes producers offer me a package for the entire drama and I have to make the drama within that given budget. In that case I have to think about profit and loss.

What’s the major difference between stage and television direction?

Tuhin: Before coming on stage one has to go through long rehearsals, whereas in television there’s little or no rehearsal. While directing, I visualise a character and brief the artiste about it. I rehearse with the artistes before taking a shot since they don’t rehearse nowadays. Sorry to say, many of them don’t even read the script before coming to the shooting spot.

What’s your observation on young artistes?

Tuhin: Unlike artistes in the 1990s, newcomers are not whole-heartedly involved in acting. There’s a lack of commitment and nowadays many seek success and reputation without working hard. And for this reason many soon disappear from the scene.

Tell us about your upcoming ventures.

Tuhin: I am currently doing “Khonikaloy” which has crossed 500 episodes. I have plans to make a comedy drama and one or two plays on the Liberation War. I also have plans to shoot outside Bangladesh.

News Source : thedailystar

Dialogue-based dramas are now missing: Tuhin

Rahmatullah Tuhin is a popular television director who has made a lot of good works in the showbiz industry over the last decade. Some of his prominent works are– 500-episode drama serial ‘Khonikaloy’, ‘Onno Shokal’, ‘Doito Roop’, ‘New York Theke Bolchi’, ‘Nagorik Bunophool’ and ‘Bodle Jaoar Somoy’.

In the meantime, Rahmatullah has concluded shooting of his new short film titled ‘The Brand New Friendship’ at the various locations of Australia. He has recently been awarded for the film The Brand New Friendship by Pitch Film Festival at Public Library in Dhaka. He got the Standard Award for making the short film.
Talking about the matter Rahmatullah Tuhin said, “I always prefer to work with the scripts that deal with emotion, social and family values which audience can easily connect to. But, now a-days we are facing crisis of good scripts. ‘The Brand New Friendship’ contains with dialogue that has social values.”

“I have awarded several times for dramas. This is the first time; I got award for a film. Reward always encouraged me to do better for next”, he added.

On the other hand, Rahmatullah has completed shooting for a tele-film titled ‘One and Only’. Popular actor Ziaul Faruq Apurba and Australian actor Lara Jassinta are the main casts of this tele-film. The tele fiction will be aired on a satellite channel on the occasion of Eid-ul-Azha. He has also made another short film named ‘Alokborsho Dure’, features Wahida Mollick Jolly and Salman Arif.

News Source: daily-sun

রহমতুল্লাহ্ তুহিনের নির্মাণের ৩০ বছর

প্রায় ৩০ বছর ধরে রহমতুল্লাহ্ তুহিন অনেক জনপ্রিয় নাটক, স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ও ডকুমেন্টারি নির্মাণ করে আসছেন। শুরুটা ‘ঢাকা লিটল থিয়েটার’-এ অভিনয়চর্চার মধ্য দিয়ে হলেও সহকারী পরিচালকের পর একসময় নিজেকে দক্ষ নির্মাতা হিসেবে পরিচিত করেছেন তিনি। নির্মাণ করেছেন ৫২০ পর্বের ‘ক্ষণিকালয়’।

একুশে পদকপ্রাপ্ত অভিনেতা রাইসুল ইসলাম আসাদ, ফেরদৌসী মজুমদারসহ দেশের অনেক গুণী অভিনয়শিল্পী তাঁর নির্মাণের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। কাহিনিচিত্র ‘অহল্যা’র জন্য তিনি অর্জন করেন আরটিভি শ্রেষ্ঠ পরিচালকের সম্মাননা। ২০২০ সালে ‘ওয়ান অ্যান্ড অনলি’র জন্য পান শ্রেষ্ঠ পরিচালকের নমিনেশন।

দীর্ঘ ক্যারিয়ারে দেশ-বিদেশে পেয়েছেন অসংখ্য পুরস্কার, হয়েছেন বিচারক ও ভূষিত হয়েছেন নানা সম্মাননায়। বানিয়েছেন ‘কক্ষ নম্বর বাহান্ন’ ও শর্টফিল্ম ‘ব্র্যান্ড নিউ ফ্রেন্ডশিপ’। অভিনয় করেছেন মঞ্চনাটক ‘সাতঘাটের কানাকড়ি’, ‘রূপবানে’। তিনি একজন ভালো থিয়েটার প্রশিক্ষকও।

টিআরপিতে সেরা নাটক অপূর্বর ‘ওয়ান অ্যান্ড অনলি’

বিনোদন প্রতিবেদক

প্রতি ঈদেই বিভিন্ন চ্যানেলে প্রায় সাতশ’র মত নাটক প্রচারিত হয়। কিন্তু গেল ঈদে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও প্রায় আড়াই’শরও বেশি নাটক প্রচারিত হয়েছে।

বিভিন্ন চ্যানেলে প্রচারিত এবার ঈদের নাটকের মধ্যে টেলিভিশন রেটিং পয়েন্ট (টিআরপি) তে সেরা নাটকের তালিকায় প্রথম স্হানে রয়েছে রহমতুল্লাহ্ তুহিন পরিচালিত ‘ওয়ান অ্যান্ড অনলি’ নাটকটি। এই নাটকটি এবার ঈদের দিন নাটকটি আরটিভিতে প্রচার হয়েছিল।

টিভিআর রেটিং ১.১২ এবং জিপিআর ৩০.২৪ নিয়ে টিআরপিতে প্রথম অবস্হানে আছে নাটকটি।

এ বিষয়ে নির্মাতা রহমতুল্লাহ্ তুহিন বলেন, এবার ঈদে টেলিভিশনে দেখা সর্বোচ্চ জনপ্রিয় নাটক এটি। দর্শকরা এত বেশি পছন্দ করেছেন এর জন্য সবার প্রতি আন্তরিক অভিনন্দন ও ভালোবাসা। এভাবেই ভালোবেসে বাংলা নাটকের পাশে থাকবেন।

সৈয়দ জিয়া উদ্দিন জিয়ার রচনায় এই নাটকে প্রথমবারের মত জুটি বেঁধে অভিনয় করেন জনপ্রিয় অভিনেতা জিয়াউল ফারুক অপূর্ব ও জাসিনতা স্কোয়ারেস ( অস্ট্রেলিয়া)। এতে আরও অভিনয় করেছেন সোফি ব্রাওয়ার্র মরিসন (অস্ট্রেলিয়া), সালমান আরিফ, সেঁজুতি ইসলাম, নন্দ চক্রবর্তী ছোটন প্রমুখ।

প্রসঙ্গত, টেলিভিশন রেটিং পয়েন্ট সংক্ষেপে টিআরপি কোনো চ্যানেল বা অনুষ্ঠানের জনপ্রিয়তা নির্দেশ করে। ইলেক্ট্রনিক রেটিং এজেন্সি মনিটরিংয়ে মাধ্যমে কোন চ্যানেল বা কোন অনুষ্ঠান দর্শক বেশি দেখছে সে তথ্য বের করে। সে সমীক্ষা থেকেই এ রেটিং প্রকাশ করা হয়।

https://www.youtube.com/embed/up7IidWJ_Jw
আর্ন্তজাতিক শিশু চলচ্চিত্র উৎসবে রহমতুল্লাহ তুহিনের ‘আলোক বর্ষ দুরে’

চতুর্থ সিলেট চলচ্চিত্র উৎসবে ২টি পুরস্কার অর্জনের পর ১৪তম আর্ন্তজাতিক শিশু চলচ্চিত্র উৎসব ২০২১ এ প্রদর্শিত হতে যাচ্ছে রহমতুল্লাহ্ তুহিন এর স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আলোক বর্ষ দুরে’ । শনিবার বিকালে শাহবাগের কেন্দ্রীয় সরকারি গণগ্রন্থাগার চত্বরে চিলড্রেনস ফিল্ম সোসাইটি বাংলাদেশ আয়োজিত ১৪তম আন্তর্জাতিক শিশু চলচ্চিত্র উৎসব বাংলাদেশ ২০২১ এর উদ্বোধন করেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। এবারের আর্ন্তজাতিক শিশু চলচ্চিত্র উৎসবে ৩৭টি দেশের ১৭৯টি চলচ্চিত্র অংশগ্রহন করছে। আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৩টি ভেন্যুতে চলবে এ উৎসব। ২রা ফেব্রুয়ারী শাহবাগের কেন্দ্রীয় গণগ্রন্থাগারের শওকত ওসমান মিলনায়তনে প্রদর্শিত হবে রহমতুল্লাহ্ তুহিন ‘আলোক বর্ষ দুরে’ স্বল্পদৈর্ঘ্যটি।

একজন মা এবং প্রবাসে পড়ুয়া সন্তানের গল্প নিয়ে নির্মিত এই চলচ্চিত্রের মূল চরিত্রে অভিনয় করেছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী ওয়াহিদা মল্লিক জলি। এ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের জন্য ৪র্থ সিলেট চলচ্চিত্র উৎসব ২০২০ সেরা অভিনেত্রীর পুরষ্কার অর্জন করেন এ অভিনেত্রী। ওয়াহিদা মল্লিক জলি বলেন “রহমতুল্লাহ্ তুহিন একজন অত্যন্ত গুনি নির্মাতা। তার পরিচালনায় অভিনয় করতে আমি স্বাচ্ছন্দ বোধ করি। এই পুরস্কার এর সে ও একজন ভাগিদার।’

‘আলোক বর্ষ দুরে’ চলচ্চিত্রের প্রিমিয়ার অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৮তম ঢাকা আর্ন্তজাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে এবং এই চলচ্চিত্রটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৯ এ অংশগ্রহন করে। নির্মাতা রহমতুল্লাহ্ তুহিন ১৩তম আর্ন্তজাতিক শিশু চলচ্চিত্র উৎসবে স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘দি ব্যান্ড নিউ ফ্রেন্ডশিপ’ নিয়ে অংশগ্রহণ করেছিলেন। এই চলচ্চিত্রটি পিস ফিল্ম ফ্যাস্টিভাল ২০১৯ এ ষ্ট্যান্ডার্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করে এবং রাশিয়ার “জিরো প্লাস” আর্ন্তজাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়।

রহমতুল্লাহ্ তুহিন ২ যুগের অধিক সময় ধরে দেশীয় চলচ্চিত্র এবং টেলিভিশন মিডিয়ায় প্রসংসার সাথে অনেক জনপ্রিয় নাটক, স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ও ডকুমেনটারী নির্মান করে আসছেন। এই নির্মাতার ৫২০ পর্বের দীর্ঘ ধারাবাহিক নাটক ক্ষনিকালয় মাছরাঙ্গা টেলিভিশন এর একটি অন্যতম প্রশংসীত নাটক। মাছরাঙ্গা টেলিভিশন এর প্রোগ্রাম ইনচার্জ জনাব আরিফ রহমান বলেন ‘রহমতুল্লাহ্ তুহিন অত্যন্ত জনপ্রিয় নির্মাতা, তার নির্মিত নাটক ক্ষনিকালয় একটি ব্যবসা সফল এবং দর্শক নন্দিত নাটক। প্রায় ৪বছর ব্যাপি প্রচারিত এই নাটক অনেকবার টি আর পি র শীর্ষে অবস্থান করে নিয়েছে।’

অত্যন্ত দক্ষ পরিচালক রহমতুল্লাহ তুহিন, প্রযোজকদের কাছেও সমান জনপ্রিয়। প্রযোজক খোরশেদ আলম বলেন ‘রহমতুল্লাহ্ তুহিন সবসময়ই প্রযোজকদের স্বার্থের কথা মাথায় রেখেই কাজ করেন। তার পরিচালিত বেশিরভাগ প্রযোজনাই ব্যবসা সফল হয় যে কারনে প্রযোজকরা সবসময়ই তাকে দিয়ে নির্মান করাতে আগ্রহী।’

শিশু চলচ্চিত্র উৎসবে ‘আলোকবর্ষ দূরে’

চতুর্থ সিলেট চলচ্চিত্র উৎসবে দুটি পুরস্কার অর্জনের পর ১৪তম আন্তর্জাতিক শিশু চলচ্চিত্র উৎসব-২০২১-এ প্রদর্শিত হতে যাচ্ছে রহমতুল্লাহ তুহিনের স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আলোকবর্ষ দূরে’। শনিবার বিকালে শাহবাগের কেন্দ্রীয় সরকারি গণগ্রন্থাগার চত্বরে চিলড্রেনস ফিল্ম সোসাইটি বাংলাদেশ আয়োজিত ১৪তম আন্তর্জাতিক শিশু চলচ্চিত্র উৎসব বাংলাদেশ ২০২১-এর উদ্বোধন করেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। এবারের আন্তর্জাতিক শিশু চলচ্চিত্র উৎসবে ৩৭ দেশের ১৭৯টি চলচ্চিত্র অংশগ্রহণ করছে। আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তিনটি ভেন্যুতে চলবে এ উৎসব।

আজ শাহবাগের কেন্দ্রীয় গণগ্রন্থাগারের শওকত ওসমান মিলনায়তনে প্রদর্শিত হবে রহমতুল্লাহ তুহিনের ‘আলোকবর্ষ দূরে’ স্বল্পদৈর্ঘ্যটি। একজন মা এবং প্রবাসে পড়ুয়া সন্তানের গল্প নিয়ে নির্মিত এই চলচ্চিত্রের মূল চরিত্রে অভিনয় করেছেন ওয়াহিদা মল্লিক জলি। এ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের জন্য চতুর্থ সিলেট চলচ্চিত্র উৎসব-২০২০ সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার অর্জন করেন এ অভিনেত্রী। ওয়াহিদা মল্লিক জলি বলেন, রহমতুল্লাহ তুহিন একজন অত্যন্ত গুণী নির্মাতা। তার পরিচালনায় অভিনয় করতে আমি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। এই পুরস্কারের সেও একজন ভাগিদার। ‘আলোকবর্ষ দূরে’ চলচ্চিত্রের প্রিমিয়ার অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৮তম ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে এবং এই চলচ্চিত্র জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৯-এ অংশগ্রহণ করে।

নির্মাতা রহমতুল্লাহ্ তুহিন ১৩তম আন্তর্জাতিক শিশু চলচ্চিত্র উৎসবে স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘দি ব্যান্ড নিউ ফ্রেন্ডশিপ’ নিয়ে অংশগ্রহণ করেছিলেন। এ চলচ্চিত্রটি পিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল ২০১৯-এ স্ট্যান্ডার্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করে এবং রাশিয়ার ‘জিরো প্লাস’ আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়।

রহমতুল্লাহ তুহিনের চার ধারাবাহিক

অর্ধ শতাধিকেরও বেশি নাটক নির্মাণ করেছেন পরিচালক রহমতুল্লাহ তুহিন। সমসাময়িক তার হাতে তৈরি হয়েছে চারটি ধারাবাহিক নাটক। দেশের চৌহদ্দি পেরিয়ে সে নাটক দেখছে প্রবাসী বাঙালিরাও।

চারটি নাটকের মধ্যে দুটি বর্তমানে অনএয়ারে যাচ্ছে। নাটক দুটি হলো- ‘যখন কখনো’ ও ‘টক অফ দ্য টাউন।’ প্রচারের অপেক্ষায় রয়েছে আরও দুটি নাটক। সেগুলো হলো- ‘নিউইয়র্ক থেকে বলছি’ ও ‘কক্ষ নম্বর ৫২।’ রহমতুল্লাহ তুহিনের চারটি নাটকে অভিনয় করেছেন- ফেরদৌসি মজুমদার, আবুল হায়াত, দিলারা জামান, আফরোজা বানু, আজাদ আবুল কালাম, জাকিয়া বারী মম, প্রভা, ইন্তেখাব দিনার, রওনক, প্রসূন আজাদ, সামিয়া সাঈদ, মারজুক রাসেল, মনোজ, কল্যাণ কোরাইয়া, রিচি সোলায়মান, আল মনসুর, ড. এনাম, মৌসুমী নাগ, মীর সাব্বির, অপু, নাবিলা, অপর্ণা, নাঈম, এজাজুল ইসলাম, বড়দা মিঠু, টনি ডায়েস, তারিন, রাইসুল ইসলাম আসাদ, হিল্লোল, নওশীন, নাফিজা, শহীদুজ্জামান সেলিম, ইশানা, আদর, ওয়াহিদা মল্লিক জলি, জেনি, জাহিদ হোসেন শোভন, উরফি, তানিয়া আহমেদ, ফারুক আহমেদ, তারিক স্বপন, স্বাধীন খসরু ছাড়াও আরও অনেকে।

নাটক: যখন কখনো

সোহান খানের রচনায় ধারাবাহিকটি পরিচালনা করেছেন রহমতুল্লাহ তুহিন। নাটকটি প্রতি শনি ও রবিবার রাত আটটা ২০ মিনিটে প্রচারিত হচ্ছে এনটিভিতে। এতে অভিনয় করেছেন, ফেরদৌসি মজুমদার, আবুল হায়াত, দিলারা জামান আফরোজা বানু, আজাদ আবুল কালাম, জাকিয়া বারী মম, প্রভা, ইন্তেখাব দিনার, রওনক, প্রসূন আজাদ, সামিয়া সাঈদ, মারজুক রাসেল, মনোজ, কল্যাণ কোরাইয়া, রিচি সোলায়মান, প্রসূন আজাদসহ আরও অনেকে।

রিচি সোলায়মানের নীলাঞ্জনা প্রোডাকশন থেকে নাটকটি নির্মিত হচ্ছে। নাটকের গল্পে কোনো মেসেজ আছে কিনা- এ প্রশ্নের উত্তরে নাটকের পরিচালক তুহিন বলেন, ‘মূলত গল্পটি হচ্ছে দুটি পরিবার ও একটি অফিসের গল্প। এখানে একটি রহস্যজনক বিষয় রয়েছে। প্রভা একটি ব্যতিক্রমী চরিত্রে অভিনয় করছে। এক ধরনের ভৌতিক চরিত্র। এ ছাড়াও এক ধরনের হাস্যরস আছে এ নাটকের গল্পে। এর মধ্যে অনেক সিরিয়াসনেসও আছে। আমার মনে হয়, কেউ যদি পুরো সিরিয়ালটি নিয়মিত দেখেন, তাহলে দর্শক এটিকে শেষ পর্যন্ত দেখার আগ্রহ পাবেন। কেননা এ নাটকের গল্পের মধ্যে হাসি আছে, আনন্দ আছে, কান্না আছে- সব ধরনের উপাদানই আছে।’

নাটক: টক অফ দ্য টাউন

১২০ পর্বের ধারাবাহিক নাটক এটি। চ্যানেল ফোর ইউএস নামে একটি আমেরিকান চ্যানেলে অনএয়ার হচ্ছে নাটকটি। ওই চ্যানেলে সপ্তাহের প্রতিদিনই দেখানো হয় নাটকটি। নিউ ইয়র্ক সময় রাত আটটায় দেখানো হয় এটি। এই নাটকের অর্ধেকেরও বেশি পর্ব অনএয়ার হয়ে গেছে। ২০১৬ সালে শেষ হয় নাটটির শুটিং। নাটকটি লিখেছেন শান্তনু। এতে অভিনয় করেছেন আল মনসুর, ডাক্তার এনাম, আফরোজা বানু, রিচি সোলায়মান, মৌসুমী নাগ, ইন্তেখাব দিনার, মীর সাব্বির, অপু, নাবিলা, প্রভা, অপর্ণা, নাঈম, ডাক্তার এজাজ, মারজুক রাসেল, বড়দা মিঠু প্রমুখ।

নাটকের গল্প সম্পর্কে রহমতুল্লাহ তুহিন বলেন, ‘এটি পাঁচ বোনের একটি গল্প। গল্পটি মহল্লা কেন্দ্রিক। আফরোজা বানু মা চরিত্রে এবং ডাক্তার এনাম বাবা চরিত্রে অভিনয় করছেন। আল মনসুর এই এলাকার চেয়ারম্যান থাকে আরকি। কোনো একটা কারণে তার সঙ্গে ডাক্তার এনামের এক ধরনের বিতণ্ডা হয়। তার বাড়িতে তার বড় ভাইয়ের ছেলে মীর সাব্বির থাকে। এবং তার পাঁচ মেয়ে। বড় মেয়ে রিচি সোলায়মান। নাটকটি কিছুটা কমেডি ঘরানার।’

নাটক: নিউ ইয়র্ক থেকে বলছি

১০৮ পর্বের এ নাটকের ৬০ শতাংশই চিত্রায়িত হয়েছে আমেরিকায়। বাকি শুটিং হয়েছে বাংলাদেশে। নাটকটি দীপ্ত টেলিভিশনের প্রোডাকশন।এটি রচনা করেছেন রূপান্তর। আগামী মে মাস থেকে নিউ ইয়র্ক থেকে বলছি নাটকের অনএয়ার হওয়ার কথা রয়েছে। এটি সপ্তাহে চার দিন প্রচারিত হবে। এতে অভিনয় করেছেন টনি ডায়েস, তারিন, রিচি সোলায়মান, রাইসুল ইসলাম আসাদ, হিল্লোল, নওশীন, নাফিজা, কল্যাণ কোরাইয়া, শহীদুজ্জামান সেলিম, ইন্তেখাব দিনার, ইশানা, আদর, ওয়াহিদা মল্লিক জলি, জেনি, জাহিদ হোসেন শোভন ও উরফি।

নাটকের গল্প সম্পর্কে পরিচালক রহমতুল্লাহ তুহিন বলেন, ‘বাংলাদেশে বসবাসরত একটি পরিবারের কিছু মানুষ যখন আমেরিকায় চলে যায়, তখন প্রবাসী জীবন যাপনের সঙ্গে বাংলাদেশের যে লিঙ্ক, হাসি, কান্না, দুঃখ সেসব ফুটে উঠেছে। যেমন নওশীনের মা থাকেন ওয়াহিদা মল্লিক জলি মারা যায়, সেই খবর পেয়ে, প্লেনে আসতে আসতে ইতোমধ্যে দাফন হয়ে যায়। তারপর বাবাকে সেখানে নিয়ে যাওয়া হয়। বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। সে কোনোভাবেই সেখানে থাকতে পারে না। একটা পর্যায়ে সে চিন্তা করে, কেমন করে দেশে আসবে। ওখানকার খাবার-দাবার ও চলাফেরার সঙ্গে তিনি অ্যাডজাস্ট করতে পারছেন না। তখন তিনি মরিয়া হয়ে সবার কাছেই তিনি জানতে চায় যে দেশে কীভাবে ফিরে যাওয়া যায়। এক পর্যায়ে একজন বলে যে মারা গেলেই তো দেশে ফেরত পাঠাবে। সেই চিন্তা থেকে তিনি সুইসাইড করে। এই নিয়েই এগিয়ে যায় গল্প।

নাটক: কক্ষ নম্বর ৫২

২০১৬ এর প্রথম দিকে এই এ ধারাবাহিকের শুটিং শুরু হয়। এটি রচনা করেছেন লিটু শাখাওয়াত। এতে অভিনয় করেছেন ডাক্তার এজাজ, তানিয়া আহমেদ, ফারুক আহমেদ, নাবিলা, তারিক স্বপন, স্বাধীন খসরু ছাড়াও আরও অনেকে। এর শুটিং হয়েছে ঢাকাতেই। দু একমাসের মধ্যেই এর প্রচার শুরু হবে। চ্যানেল এখনো নির্দিষ্ট হয়নি।

পরিচালক রহমতুল্লাহ তুহিন বলেন, ‘এর মূল গল্প হচ্ছে আমাদের ভাষা। বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আমরা যে বিভিন্ন ভাষা শুনতে পাই, এরকম সাত থেকে আটটি অঞ্চলের স্টুডেন্টরা আসে। একজন ভাষা সৈনিক শুদ্ধ বাংলা শেখানোর ইন্সটিটিউট করেন। সেখানে টিচার ম্যানেজার ও দারোয়ান থাকে। এ নাটকেও হাস্যরস রয়েছে। যে অভিনেতা অভিনেত্রী যে অঞ্চলের, আমি তাদের দিয়েই সেই ভাষাভাষীর চরিত্রগুলো ফুটিয়ে তুলেছি।’

প্রকাশিত: ২৮ এপ্রিল ২০১৮, ১৭:৪২ আপডেট: ২০ আগস্ট ২০১৮, ০০:৪৮
news published on : Priyo.com

 

এখনও মঞ্চে নিয়মিত অভিনয় করছি

*হঠাৎ করেই কি শেষ হয়ে যাচ্ছে ‘ক্ষণিকালয়’?

**হঠাৎ করেই শেষ হচ্ছে না। পরিপূর্ণভাবে গল্পের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে ‘ক্ষণিকালয়’ শেষ করতে পারছি, এটাই আমার আত্মতৃপ্তি। আমি কৃতজ্ঞ ‘ক্ষণিকালয়’ পরিবারের সঙ্গে জড়িত প্রত্যেকের কাছে। কারণ সবার সহযোগিতা ছাড়া নাটকটি নিয়ে টানা তিন বছর কাজ করা আমার পক্ষে সম্ভব ছিল না।

*কীভাবে নাটক নির্দেশনায় এলেন?

**১৯৮৮ সাল থেকে আমি থিয়েটার আরামবাগের সঙ্গে জড়িত। সেই থেকে এখনও আমি মঞ্চে নিয়মিত অভিনয় করি। বিজ্ঞাপন নির্মাতা হিসেবে আমার ক্যারিয়ার শুরু। তবে আফরোজা বানু পরিচালিত ‘শেষের কবিতা নয়’ নাটকের মধ্য দিয়ে সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ শুরু করি। এরপর যেমন পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়, শহীদুজ্জামান সেলিম, অরুণ চৌধুরী, চয়নিকা চৌধুরী, তাহের শিপনের সঙ্গে কাজ করি।

*এককভাবে কবে থেকে নির্মাণ কাজ শুরু করেছেন?

**২০০২ সালে আজাদ আবুল কালামের লেখা ‘প্রবাসীর ভালোবাসা’ নাটকের মধ্য দিয়ে পরিচালক হিসেবে আমার যাত্রা শুরু। আমার প্রথম ধারাবাহিক ছিল ‘নাইন মান্থ ইন ব্রিকল্যান্ড’। একক নাটকের মধ্যে দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছে ‘আজি বীজনঘরে’, ‘নাগরিক বুনোফুল’, ‘বদলে যাওয়ার গল্প’, ‘বাঘবন্দি’, ‘দ্বৈতরূপ’ ইত্যাদি। মুক্তিযুদ্ধের নাটক ‘অহল্লা’ নির্মাণের জন্য ২০১২ সালে ‘আরটিভি স্টার অ্যাওয়ার্ড’ পেয়েছি।

*বর্তমান ব্যস্ততা কী নিয়ে?

**কিছুদিন আগে দেশের বাইরে থেকে পান্থ শাহরিয়ারের লেখা ‘গন্তব্য নিরুদ্দেশ’ ধারাবাহিক নাটকের কাজ শেষ করে এসেছি। শিগগিরই এটির প্রচার শুরু হবে। এ ছাড়া আগামী মাসেই আরও নতুন একটি ধারাবাহিক নাটকের কাজ শুরু করব।

আনন্দনগর প্রতিবেদক | প্রকাশ : ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫

News Published on : jugantor.com

শেষ হচ্ছে তুহিনের ক্ষণিকালয়

ঠিক তিন বছর প্রচারের পর আজ রাত ৮টা ৪০ মিনিটে মাছরাঙা টিভিতে প্রচারের মধ্য দিয়ে শেষ হতে যাচ্ছে রহমতুল্লাহ্ তুহিনের পরিচালনায় নির্মিত দর্শকপ্রিয় ধারাবাহিক নাটক ক্ষণিকালয়। ২০১১ সালের ২৫ অক্টোবর তুহিন অনেক স্বপ্ন নিয়ে এই নাটকের শুটিং শুরু করেন। ২০১২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি মাছরাঙা টিভিতে নাটকটির প্রচার শুরু হয়। আজ ধারাবাহিক নাটকটির ৫২০তম পর্ব প্রচারের মধ্য দিয়ে পরিপূর্ণভাবে গল্পের ধারাবাহিকতা টেনেই নাটকটি শেষ হতে যাচ্ছে। আর এর মধ্য দিয়েই একটি দর্শকপ্রিয় নাটকের পরিসমাপ্তি ঘটতে যাচ্ছে। পরিচালক রহমতুল্লাহ্ তুহিন বলেন, ‘অনেক কষ্ট করে মেধা দিয়ে সবার সহযোগিতায় একটি ভালো নাটক নির্মাণ করেছিলাম। দেশ-বিদেশের অনেক ভক্ত দর্শক, শিল্পী-কলাকুশলীর কাছ থেকে প্রশংসা পেয়েছি। নাটকটি শেষ হয়ে যাচ্ছে, তাতে খারাপ লাগার চেয়ে ভালো লাগছে এই ভেবে যে, অন্য অনেক ধারাবাহিকের মতো হঠাৎ করেই নয়, বরং পরিপূর্ণভাবে নাটকটি শেষ করতে পারছি। ক্ষণিকালয় ছিল আমার ক্যারিয়ারের টার্নিং পয়েন্ট। আমাদের মিডিয়া ভুবনের কিংবদন্তি শিল্পীদের সাথে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি আমি। এটা আমার জন্য অনেক বড় পাওয়া।’ রহমতুল্লাহ্ তুহিন ১৯৮৮ সাল থেকে থিয়েটার আরামবাগ-এর সাথে জড়িত। সেই সময়ই তিনি বিজ্ঞাপন নির্মাণও করতেন। আফরোজা বানুর সাথে সহকারী পরিচালক হিসেবে তার নির্মাণ ক্যারিয়ার শুরু হয়। প্রধান সহকারী পরিচালক হিসেবে তিনি কাজ করেছেন পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়, অরুণ চৌধুরী, চয়নিকা চৌধুরী, তাহের শিপন, শহীদুজ্জামান সেলিমের সাথে বহু বছর। তার নির্দেশিত প্রথম নাটক (২০০২) আজাদ আবুল কালামের লেখা প্রবাসীর ভালোবাসা। তার নির্দেশিত প্রথম ধারাবাহিক নাটক নাইন মান্থ ইন ব্রিকল্যান্ড। থিয়েটার আরামবাগ-এর হয়ে তিনি বিভিন্ন মঞ্চনাটকে অভিনয়ও করেছেন।

News Published On: dailynayadiganta.com 

২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫,মঙ্গলবার, ২০:৫৩

নাটকে সাহিত্য নির্ভর সংলাপের অভাব: রহমতুল্লাহ তুহিন

রহমতুল্লাহ তুহিন, বাংলাদেশের টিভি নাটকের একজন প্রতিথযশা নাট্যপরিচালক। প্রায় দুই দশক ধরে টিভি নাটক নির্মাণ করে আসছেন গুনী এই নাট্যনির্মাতা। ছোটবেলা থেকেই মঞ্চের সাথে সম্পৃক্ত এই নির্মাতা একসময় নিজেই উদ্যোগী হয়ে নিজেই নির্মাণের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে পড়েন। বাংলাদেশের টিভি নাটকের অভিনয়শিল্পীদের কাছে শ্রদ্ধার আর ভালোবাসার নির্মাতার নাম রহমতুল্লাহ তুহিন। শুধুমাত্র ধারাবাহিক নাটক ‘ক্ষণিকালয়’র জনপ্রিয়তা বিচার করলেই তার গল্প নির্বাচন এবং নির্মাণশৈলী সম্পর্কে দর্শক ধারনা পেতে পারেন খুউব সহজে।

 

এছাড়াও তার নির্মিত ধারাবাহিক ‘কাঁকড়া ফুলের মালা’, ‘গন্তব্য নিরুদ্দেশ’, ‘নিউইয়র্ক থেকে বলছি’, ‘কক্ষ নম্বর বায়ান্ন’, ‘অন্য সকাল’ দর্শকপ্রিয় ধারাবাহিক হিসেবেই বিবেচিত। এছাড়াও খণ্ড নাটকের মধ্যে ‘অহল্লা’, ‘গুগলী’, ‘নাগরিক বনফুল’, ‘বদলে যাওয়ার গল্প’, ‘শেষ বিকেলের রোদ’, ‘ মেঘের ওপার’ তার নির্মিত দর্শকপ্রিয় নাটক। নন্দিত এই নির্মাতা এরইমধ্যে অষ্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন লোকেশনে নির্মাণ করেছেন শর্ট ফিল্ম ‘দি ব্র্যান্ড নিউ ফ্রে-সিপ’।

 

গেলো ২৩ জুলাই রাজধানীর পাবলিক লাইব্রেরী’তে ‘ফিল্মস ফর পিচ ফাউ-েসন’ আয়োজিত ‘পিচ ফিল্ম ফ্যাস্টিভ্যাল’-এ ‘দি ব্র্যান্ড নিউ ফ্রে-সিপ’ নির্মাণের জন্য স্ট্যান্ডার্ড অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হন। এর আগে নাটক নির্মাণের জন্য আরো বেশ কয়েকবার পুরস্কৃত হয়েছেন তিনি।

 

 

তবে চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য এবারই প্রথম পুরস্কৃত হলেন। তুহিন ভালো গল্প ছাড়া নাটক নির্মাণ করেন না।

 

বর্তমান নাটকের গল্প এবং পুরস্কার প্রাপ্তি প্রসঙ্গে তুহিন বলেন, ‘একটি পুরস্কার পরবর্তী কাজ আরো ভালো করার ক্ষেত্রে উৎসাহ বহুগুনে বাড়িয়ে দেয়। আমি সবসময়ই চেষ্টা করেছি আমার নাটকে সাহিত্য নির্ভর সংলাপ রাখতে। যদিও বা এখন সাহিত্য নির্ভর সংলাপ সর্বোপরি ভারো স্ক্রিপ্ট নেই বললেই চলে। মূলত একটি ভালো নাটক, ভালো স্ক্রিপ্ট নির্ভর করে ভালো বাজেটের উপর। তবে এটা সত্যি ভালো স্ক্রিপ্ট রাইটারের খুউব অভাব। শুধু অর্থের জন্য নয়, দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে সমাজের জন্য ভালো স্ক্রিপ্ট লেখাটাও জরুরী যা তার সুন্দর মনের পরিচয় বহন করে।’

 

‘দি ব্র্যান্ড নিউ ফ্রে-সিপ’ গল্প ও সংলাপ রূপান্তরের। এরইমধ্যে অষ্ট্রেলিয়া, বাংলাদেশে অপূর্ব ও অষ্ট্রেলিয়ান অভিনেত্রী লারা জিসিন্তাকে নিয়ে জিয়া উদ্দিন জিয়ার রচনায় তুহিন নির্মাণ করেছেন ‘ওয়ান অ্যান্ড ওনলি’ টেলিফিল্মেও কাজ। এই টেলিফিল্মের বেশিরভাগ সংলাপই ইংরেজিতে যা বাংলায় সাবটাইটেল হবে। আগামী ঈদে একটি স্যাটেলাইট চ্যানেলে প্রচার হবে।

 

তুহিন এরইমধ্যে ‘আলোকবর্ষ দূরে’ নামের আরেকটি শর্টফিল্মের কাজ শেষ করেছেন। অষ্ট্রেলিয়াতেই সেখানকার টেকনিসিয়ান নিয়েই তিনি এটি নির্মাণ করেছেন। এতে অভিনয় করেছেন ওয়াহিদা মল্লিক জলি ও সালমান আরিফ। তুহিনের ইচ্ছে আছে তার শর্টফিল্ম’গুলো শুধু দেশেই নয় আন্তর্জাাতিক ফিল্ম ফ্যাস্টিভ্যালে প্রদর্শন করার। তবে তুহিন স্বপ্ন দেখেন চলচ্চিত্র নির্মাণের। সেই ক্ষেত্রে তুহিনের ভাষ্যমতে অবশ্যই একজন যথাযথ প্রযোজকই সবার আগে প্রয়োজন। তারপর ভালো গল্প এবং গল্পানুযায়ী শিল্পী নির্বাচন।

news sources: bbarta24.net